ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস  প্রয়াত হয়েছেন। এই খবরে বিশ্বজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। বিবিসি, সিএনএন, নিউইয়র্ক টাইমস এবং ওয়াশিংটন পোস্টের মতো আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো তাদের প্রথম পাতায় এই সংবাদটিকে প্রধান শিরোনাম করেছে।

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুর সংবাদটি দ্রুত বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী, মার্কিন রাষ্ট্রপতি, কানাডার প্রধানমন্ত্রী এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্টসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নেতারা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং পোপের স্মৃতিচারণ করেছেন।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে পশ্চিমা বিশ্বে খ্রিস্টান ধর্মের গভীর প্রভাবের বিষয়টি ফুটে উঠেছে। সংবাদমাধ্যমগুলো পোপের মৃত্যুতে বিশ্বব্যাপী খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের শোক এবং শ্রদ্ধা প্রদর্শনের চিত্র তুলে ধরেছে।

এই প্রসঙ্গে, সাবেক শিবির নেতা ড. মীর্জা গালিব মন্তব্য করেছেন, ‘এইটাই স্বাভাবিক। মানুষের সমাজ আর সভ্যতা ধর্ম থেকে বিযুক্ত না। কয়েকশ বছরের সেকুলারিজম চর্চার পরও পুরা পাশ্চাত্য দিনের শেষে খ্রিস্টান ওয়ার্ল্ডই, তাদের বছরের বড় আনন্দ উৎসব ক্রিসমাসই।’

তিনি আরও বলেন, ‘শুধু আমাদের দেশের কিছু লিবারেল সেকুলাররা মনে করে আমাদের সমাজে রাজনীতিতে সংস্কৃতিতে ইসলাম থাকতে পারবে না! এইটা ভুল চিন্তা। আমাদের দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান। আমাদের সমাজ, রাজনীতি, সংস্কৃতি বিনির্মাণে তাই ইসলাম থাকবেই। এইটাই স্বাভাবিক।’

এই প্রতিবেদনটি পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যু এবং এর বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া তুলে ধরে। এটি পশ্চিমা সমাজে খ্রিস্টান ধর্মের প্রভাব এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ধর্ম ও সমাজের সম্পর্ক নিয়ে ড. মীর্জা গালিবের মতামতও তুলে ধরে।”

“পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বিশ্বজুড়ে শোকের ছায়া, পশ্চিমা নেতাদের গভীর শ্রদ্ধা।